????? - সূরা আল-কলম - পবিত্র কুরআন

পবিত্র কুরআন » ????? » সূরা আল-কলম

Choose the reader


?????

সূরা আল-কলম - Verses Number 30
تَبَارَكَ الَّذِي بِيَدِهِ الْمُلْكُ وَهُوَ عَلَىٰ كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ ( 1 ) আল-কলম - Ayaa 1
পূণ্যময় তিনি, যাঁর হাতে রাজত্ব। তিনি সবকিছুর উপর সর্বশক্তিমান।
الَّذِي خَلَقَ الْمَوْتَ وَالْحَيَاةَ لِيَبْلُوَكُمْ أَيُّكُمْ أَحْسَنُ عَمَلًا ۚ وَهُوَ الْعَزِيزُ الْغَفُورُ ( 2 ) আল-কলম - Ayaa 2
যিনি সৃষ্টি করেছেন মরণ ও জীবন, যাতে তোমাদেরকে পরীক্ষা করেন-কে তোমাদের মধ্যে কর্মে শ্রেষ্ঠ? তিনি পরাক্রমশালী, ক্ষমাময়।
الَّذِي خَلَقَ سَبْعَ سَمَاوَاتٍ طِبَاقًا ۖ مَّا تَرَىٰ فِي خَلْقِ الرَّحْمَٰنِ مِن تَفَاوُتٍ ۖ فَارْجِعِ الْبَصَرَ هَلْ تَرَىٰ مِن فُطُورٍ ( 3 ) আল-কলম - Ayaa 3
তিনি সপ্ত আকাশ স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন। তুমি করুণাময় আল্লাহ তা’আলার সৃষ্টিতে কোন তফাত দেখতে পাবে না। আবার দৃষ্টিফেরাও; কোন ফাটল দেখতে পাও কি?
ثُمَّ ارْجِعِ الْبَصَرَ كَرَّتَيْنِ يَنقَلِبْ إِلَيْكَ الْبَصَرُ خَاسِئًا وَهُوَ حَسِيرٌ ( 4 ) আল-কলম - Ayaa 4
অতঃপর তুমি বার বার তাকিয়ে দেখ-তোমার দৃষ্টি ব্যর্থ ও পরিশ্রান্ত হয়ে তোমার দিকে ফিরে আসবে।
وَلَقَدْ زَيَّنَّا السَّمَاءَ الدُّنْيَا بِمَصَابِيحَ وَجَعَلْنَاهَا رُجُومًا لِّلشَّيَاطِينِ ۖ وَأَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابَ السَّعِيرِ ( 5 ) আল-কলম - Ayaa 5
আমি সর্বনিম্ন আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুসজ্জত করেছি; সেগুলোকে শয়তানদের জন্যে ক্ষেপণাস্ত্রবৎ করেছি এবং প্রস্তুত করে রেখেছি তাদের জন্যে জলন্ত অগ্নির শাস্তি।
وَلِلَّذِينَ كَفَرُوا بِرَبِّهِمْ عَذَابُ جَهَنَّمَ ۖ وَبِئْسَ الْمَصِيرُ ( 6 ) আল-কলম - Ayaa 6
যারা তাদের পালনকর্তাকে অস্বীকার করেছে তাদের জন্যে রয়েছে জাহান্নামের শাস্তি। সেটা কতই না নিকৃষ্ট স্থান।
إِذَا أُلْقُوا فِيهَا سَمِعُوا لَهَا شَهِيقًا وَهِيَ تَفُورُ ( 7 ) আল-কলম - Ayaa 7
যখন তারা তথায় নিক্ষিপ্ত হবে, তখন তার উৎক্ষিপ্ত গর্জন শুনতে পাবে।
تَكَادُ تَمَيَّزُ مِنَ الْغَيْظِ ۖ كُلَّمَا أُلْقِيَ فِيهَا فَوْجٌ سَأَلَهُمْ خَزَنَتُهَا أَلَمْ يَأْتِكُمْ نَذِيرٌ ( 8 ) আল-কলম - Ayaa 8
ক্রোধে জাহান্নাম যেন ফেটে পড়বে। যখনই তাতে কোন সম্প্রদায় নিক্ষিপ্ত হবে তখন তাদেরকে তার সিপাহীরা জিজ্ঞাসা করবে। তোমাদের কাছে কি কোন সতর্ককারী আগমন করেনি?
قَالُوا بَلَىٰ قَدْ جَاءَنَا نَذِيرٌ فَكَذَّبْنَا وَقُلْنَا مَا نَزَّلَ اللَّهُ مِن شَيْءٍ إِنْ أَنتُمْ إِلَّا فِي ضَلَالٍ كَبِيرٍ ( 9 ) আল-কলম - Ayaa 9
তারা বলবেঃ হ্যাঁ আমাদের কাছে সতর্ককারী আগমন করেছিল, অতঃপর আমরা মিথ্যারোপ করেছিলাম এবং বলেছিলামঃ আল্লাহ তা’আলা কোন কিছু নাজিল করেননি। তোমরা মহাবিভ্রান্তিতে পড়ে রয়েছ।
وَقَالُوا لَوْ كُنَّا نَسْمَعُ أَوْ نَعْقِلُ مَا كُنَّا فِي أَصْحَابِ السَّعِيرِ ( 10 ) আল-কলম - Ayaa 10
তারা আরও বলবেঃ যদি আমরা শুনতাম অথবা বুদ্ধি খাটাতাম, তবে আমরা জাহান্নামবাসীদের মধ্যে থাকতাম না।
فَاعْتَرَفُوا بِذَنبِهِمْ فَسُحْقًا لِّأَصْحَابِ السَّعِيرِ ( 11 ) আল-কলম - Ayaa 11
অতঃপর তারা তাদের অপরাধ স্বীকার করবে। জাহান্নামীরা দূর হোক।
إِنَّ الَّذِينَ يَخْشَوْنَ رَبَّهُم بِالْغَيْبِ لَهُم مَّغْفِرَةٌ وَأَجْرٌ كَبِيرٌ ( 12 ) আল-কলম - Ayaa 12
নিশ্চয় যারা তাদের পালনকর্তাকে না দেখে ভয় করে, তাদের জন্যে রয়েছে ক্ষমা ও মহাপুরস্কার।
وَأَسِرُّوا قَوْلَكُمْ أَوِ اجْهَرُوا بِهِ ۖ إِنَّهُ عَلِيمٌ بِذَاتِ الصُّدُورِ ( 13 ) আল-কলম - Ayaa 13
তোমরা তোমাদের কথা গোপনে বল অথবা প্রকাশ্যে বল, তিনি তো অন্তরের বিষয়াদি সম্পর্কে সম্যক অবগত।
أَلَا يَعْلَمُ مَنْ خَلَقَ وَهُوَ اللَّطِيفُ الْخَبِيرُ ( 14 ) আল-কলম - Ayaa 14
যিনি সৃষ্টি করেছেন, তিনি কি করে জানবেন না? তিনি সূক্ষ্নজ্ঞানী, সম্যক জ্ঞাত।
هُوَ الَّذِي جَعَلَ لَكُمُ الْأَرْضَ ذَلُولًا فَامْشُوا فِي مَنَاكِبِهَا وَكُلُوا مِن رِّزْقِهِ ۖ وَإِلَيْهِ النُّشُورُ ( 15 ) আল-কলম - Ayaa 15
তিনি তোমাদের জন্যে পৃথিবীকে সুগম করেছেন, অতএব, তোমরা তার কাঁধে বিচরণ কর এবং তাঁর দেয়া রিযিক আহার কর। তাঁরই কাছে পুনরুজ্জীবন হবে।
أَأَمِنتُم مَّن فِي السَّمَاءِ أَن يَخْسِفَ بِكُمُ الْأَرْضَ فَإِذَا هِيَ تَمُورُ ( 16 ) আল-কলম - Ayaa 16
তোমরা কি ভাবনামুক্ত হয়ে গেছ যে, আকাশে যিনি আছেন তিনি তোমাদেরকে ভূগর্ভে বিলীন করে দেবেন, অতঃপর তা কাঁপতে থাকবে।
أَمْ أَمِنتُم مَّن فِي السَّمَاءِ أَن يُرْسِلَ عَلَيْكُمْ حَاصِبًا ۖ فَسَتَعْلَمُونَ كَيْفَ نَذِيرِ ( 17 ) আল-কলম - Ayaa 17
না তোমরা নিশ্চিন্ত হয়ে গেছ যে, আকাশে যিনি আছেন, তিনি তোমাদের উপর প্রস্তর বৃষ্টি বর্ষণ করবেন, অতঃপর তোমরা জানতে পারবে কেমন ছিল আমার সতর্কবাণী।
وَلَقَدْ كَذَّبَ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ فَكَيْفَ كَانَ نَكِيرِ ( 18 ) আল-কলম - Ayaa 18
তাদের পূর্ববর্তীরা মিথ্যারোপ করেছিল, অতঃপর কত কঠোর হয়েছিল আমার অস্বীকৃতি।
أَوَلَمْ يَرَوْا إِلَى الطَّيْرِ فَوْقَهُمْ صَافَّاتٍ وَيَقْبِضْنَ ۚ مَا يُمْسِكُهُنَّ إِلَّا الرَّحْمَٰنُ ۚ إِنَّهُ بِكُلِّ شَيْءٍ بَصِيرٌ ( 19 ) আল-কলম - Ayaa 19
তারা কি লক্ষ্য করে না, তাদের মাথার উপর উড়ন্ত পক্ষীকুলের প্রতি পাখা বিস্তারকারী ও পাখা সংকোচনকারী? রহমান আল্লাহ-ই তাদেরকে স্থির রাখেন। তিনি সর্ব-বিষয় দেখেন।
أَمَّنْ هَٰذَا الَّذِي هُوَ جُندٌ لَّكُمْ يَنصُرُكُم مِّن دُونِ الرَّحْمَٰنِ ۚ إِنِ الْكَافِرُونَ إِلَّا فِي غُرُورٍ ( 20 ) আল-কলম - Ayaa 20
রহমান আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত তোমাদের কোন সৈন্য আছে কি, যে তোমাদেরকে সাহায্য করবে? কাফেররা বিভ্রান্তিতেই পতিত আছে।
أَمَّنْ هَٰذَا الَّذِي يَرْزُقُكُمْ إِنْ أَمْسَكَ رِزْقَهُ ۚ بَل لَّجُّوا فِي عُتُوٍّ وَنُفُورٍ ( 21 ) আল-কলম - Ayaa 21
তিনি যদি রিযিক বন্ধ করে দেন, তবে কে আছে, যে তোমাদেরকে রিযিক দিবে বরং তারা অবাধ্যতা ও বিমুখতায় ডুবে রয়েছে।
أَفَمَن يَمْشِي مُكِبًّا عَلَىٰ وَجْهِهِ أَهْدَىٰ أَمَّن يَمْشِي سَوِيًّا عَلَىٰ صِرَاطٍ مُّسْتَقِيمٍ ( 22 ) আল-কলম - Ayaa 22
যে ব্যক্তি উপুড় হয়ে মুখে ভর দিয়ে চলে, সে-ই কি সৎ পথে চলে, না সে ব্যক্তি যে সোজা হয়ে সরলপথে চলে?
قُلْ هُوَ الَّذِي أَنشَأَكُمْ وَجَعَلَ لَكُمُ السَّمْعَ وَالْأَبْصَارَ وَالْأَفْئِدَةَ ۖ قَلِيلًا مَّا تَشْكُرُونَ ( 23 ) আল-কলম - Ayaa 23
বলুন, তিনিই তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছেন এবং দিয়েছেন কর্ণ, চক্ষু ও অন্তর। তোমরা অল্পই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।
قُلْ هُوَ الَّذِي ذَرَأَكُمْ فِي الْأَرْضِ وَإِلَيْهِ تُحْشَرُونَ ( 24 ) আল-কলম - Ayaa 24
বলুন, তিনিই তোমাদেরকে পৃথিবীতে বিস্তৃত করেছেন এবং তাঁরই কাছে তোমরা সমবেত হবে।
وَيَقُولُونَ مَتَىٰ هَٰذَا الْوَعْدُ إِن كُنتُمْ صَادِقِينَ ( 25 ) আল-কলম - Ayaa 25
কাফেররা বলেঃ এই প্রতিশ্রুতি কবে হবে, যদি তোমরা সত্যবাদী হও?
قُلْ إِنَّمَا الْعِلْمُ عِندَ اللَّهِ وَإِنَّمَا أَنَا نَذِيرٌ مُّبِينٌ ( 26 ) আল-কলম - Ayaa 26
বলুন, এর জ্ঞান আল্লাহ তা’আলার কাছেই আছে। আমি তো কেবল প্রকাশ্য সতর্ককারী।
فَلَمَّا رَأَوْهُ زُلْفَةً سِيئَتْ وُجُوهُ الَّذِينَ كَفَرُوا وَقِيلَ هَٰذَا الَّذِي كُنتُم بِهِ تَدَّعُونَ ( 27 ) আল-কলম - Ayaa 27
যখন তারা সেই প্রতিশ্রুতিকে আসন্ন দেখবে তখন কাফেরদের মুখমন্ডল মলিন হয়ে পড়বে এবং বলা হবেঃ এটাই তো তোমরা চাইতে।
قُلْ أَرَأَيْتُمْ إِنْ أَهْلَكَنِيَ اللَّهُ وَمَن مَّعِيَ أَوْ رَحِمَنَا فَمَن يُجِيرُ الْكَافِرِينَ مِنْ عَذَابٍ أَلِيمٍ ( 28 ) আল-কলম - Ayaa 28
বলুন, তোমরা কি ভেবে দেখেছ-যদি আল্লাহ তা’আলা আমাকে ও আমার সংগীদেরকে ধ্বংস করেন অথবা আমাদের প্রতি দয়া করেন, তবে কাফেরদেরকে কে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি থেকে রক্ষা করবে?
قُلْ هُوَ الرَّحْمَٰنُ آمَنَّا بِهِ وَعَلَيْهِ تَوَكَّلْنَا ۖ فَسَتَعْلَمُونَ مَنْ هُوَ فِي ضَلَالٍ مُّبِينٍ ( 29 ) আল-কলম - Ayaa 29
বলুন, তিনি পরম করুণাময়, আমরা তাতে বিশ্বাস রাখি এবং তাঁরই উপর ভরসা করি। সত্ত্বরই তোমরা জানতে পারবে, কে প্রকাশ্য পথ-ভ্রষ্টতায় আছে।
قُلْ أَرَأَيْتُمْ إِنْ أَصْبَحَ مَاؤُكُمْ غَوْرًا فَمَن يَأْتِيكُم بِمَاءٍ مَّعِينٍ ( 30 ) আল-কলম - Ayaa 30
বলুন, তোমরা ভেবে দেখেছ কি, যদি তোমাদের পানি ভূগর্ভের গভীরে চলে যায়, তবে কে তোমাদেরকে সরবরাহ করবে পানির স্রোতধারা?

বই

  • বাংলাদেশে ইসলামী শিক্ষানীতির রূপরেখাবাংলাদেশে ইসলামের আলোকে কি ধরনের শিক্ষানীতি প্রণয়ন করা উচিত আর কিভাবে আমাদের সন্তানেরা পাশ্চাত্যের নৈতিকতা বিবর্জিত শিক্ষা থেকে মুক্তি পেতে পারে তার একটি চিত্র তুলে ধরা হয়েছে এ বইটিতে।

    সংকলন : আব্দুশ শহীদ নাসীম

    সম্পাদক : ইকবাল হোছাইন মাছুম

    Source : http://www.islamhouse.com/p/249945

    Download :বাংলাদেশে ইসলামী শিক্ষানীতির রূপরেখাবাংলাদেশে ইসলামী শিক্ষানীতির রূপরেখা

  • ইসলামী আকীদা বিষয়ক কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মাসয়ালাঅত্র পুস্তিকায় শায়খ মুহাম্মদ জামীল যাইনু কুরআন ও বিশুদ্ধ হাদীসের আলোকে ইসলামী আকীদা শিরোনামে কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মাসয়ালা প্রশ্নোত্তরের আদলে পেশ করেছেন। মাসয়ালাগুলো যদিও কতক মুসলমানের জানা, তবে অধিকাংশের কাছে অস্পষ্টতা রয়ে গেছে অনেক ক্ষেত্রেই। পুস্তিকাটি সংক্ষিপ্ত পরিসরে এ বিষয়গুলো স্পষ্ট করতে সক্ষম হবে বলে আশা রাখি।

    সংকলন : শাইখ মুহাম্মদ ইবন জামীল যাইনূ

    সম্পাদক : সানাউল্লাহ নজির আহমদ

    অনুবাদক : আব্দুররব আফফান

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ - কমিউনিটি কেন্দ্রিক দাওয়াহ ও শিক্ষা প্রচারমুলক সহযোগী অফিস, দাইরা, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/161227

    Download :ইসলামী আকীদা বিষয়ক কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মাসয়ালাইসলামী আকীদা বিষয়ক কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ মাসয়ালা

  • ঈমান-ইসলামের মূলভিত্তি ও ইসলামী আকীদা বিশ্বাসশায়খ জামিল যাইনুর একটি প্রসিদ্ধ গ্রন্থ। এ গ্রন্থে তিনি ইসলামের স্তম্ভসমূহের বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়েছেন। বিশ্লিষ্ট আকারে ও গবেষণাধর্মী আলোচনায় তুলে ধরেaছেন এ স্তম্ভসমূহের মৌলিক ও গুরুত্বপূর্ণ দিকগুলো।

    সংকলন : শাইখ মুহাম্মদ ইবন জামীল যাইনূ

    সম্পাদক : আব্দুল্লাহ শহীদ আব্দুর রহমান

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/313560

    Download :ঈমান-ইসলামের মূলভিত্তি ও ইসলামী আকীদা বিশ্বাসঈমান-ইসলামের মূলভিত্তি ও ইসলামী আকীদা বিশ্বাস

  • শিশুদের তাওহীদ শিক্ষাশিশুদের তাওহীদ ও আকাইদ বিষয়ে স্পষ্ট জ্ঞান দেয়া জরুরি। বক্ষ্যমাণ রচনাটি এ ক্ষেত্রে একটি সার্থক প্রয়াস।এতে তাওহীদ ও আকাইদবিষয়ক প্রয়োজনীয় সব মাসায়েল স্থান পেয়েছে সহজ ও সাবলীল ভাষায় ও যৌক্তিক ধারাবাহিকতায়। প্রতিটি বক্তব্যে কুরআন সুন্নাহর প্রমানও পেশ করা হয়েছে।

    সংকলন : আব্দুল আযীয বিন মুহাম্মদ আল আব্দুল লাতীফ

    সম্পাদক : ইকবাল হোছাইন মাছুম

    অনুবাদক : কামাল উদ্দীন মোল্লা

    প্রকাশনায় : ইসলাম প্রচার ব্যুরো, রাবওয়াহ, রিয়াদ

    Source : http://www.islamhouse.com/p/324656

    Download :শিশুদের তাওহীদ শিক্ষাশিশুদের তাওহীদ শিক্ষা

  • কিভাবে তাওহীদের দিশা পেলাম?কিভাবে তাওহীদের দিশা পেলাম? একটি আত্মজীবনীমূলক চমৎকার গ্রন্থ। শায়খ মুহাম্মদ বিন জামীল যায়নু কিভাবে স্বচ্ছ-শুভ্র তাওহীদের দিশা পেলেন তারই ইতিবৃত্ত বর্ণিত হয়েছে বক্ষ্যমাণ এ রচনায়। শায়খ তার জীবনের অধ্যায়গুলো বিশ্লিষ্ট আকারে খুলে দিয়েছেন এ-গ্রন্থে; ফলে বহু মুসলিম সমাজে ছড়িয়ে থাকা শিরক-বিদআত ও গোমরাহী সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করতে বইটির ভূমিকা অভূতপূর্ব।

    সংকলন : শাইখ মুহাম্মদ ইবন জামীল যাইনূ

    অনুবাদক : মুহাম্মাদ শামঊন আলী

    প্রকাশনায় : কমিউনিটি কেন্দ্রিক দাওয়াহ ও শিক্ষা প্রচারমুলক সহযোগী অফিস, আন নাসীম

    Source : http://www.islamhouse.com/p/309066

    Download :কিভাবে তাওহীদের দিশা পেলাম?